মানুষ ভুলের ঊর্ধ্বে নয়। এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া খুবই কঠিন যে কি না
স্বাক্ষাৎকার সম্পূর্ণ নির্ভুলভাবে সম্পন্ন করতে পারে। আপনি হয়ত দ্রুত কথা
বলেন, চোখের দিকে তাকাতে ভুলে গেছেন। নিজের সম্পর্কে মিথ্যা বলেছেন, অনেক
সুগন্ধি ব্যবহার করেছেন, স্বাক্ষাতে পৌঁছতে দেরি করেছেন। এতে ঘাবরাবার
কিছু নেই। মনে রাখবেন চাকরি প্রার্থীদের কেউই পরিশুদ্ধ নয়। অনেকে মনে করেন
নতুন চাকরি প্রার্থীরাই শুধু ভুল করে। তবে এটা প্রমাণিত, নতুন পুরাতন সবাই
কিছু না কিছু ভুল করে। যে বিষয়গুলো প্রত্যেক প্রার্থীকে এড়িয়ে চলা উচিত সে
বিষয়গুলো নি¤েœ তুলে ধরা হল।
১. লক্ষ্য তৈরি করা : আপনার লক্ষ্য তৈরিতে দেরি করবেন না। নিজের রিজিউম তৈরি রাখুন। লক্ষ্য অর্জনের পরিকল্পনা করুন। তারপর সময় নষ্ট না করে ঝাঁপিয়ে পড়–ন।
২. অভিনয় করবেন না : স্বাক্ষাৎকার গ্রহীতার সাথে কখনও এমন আচরণ করবেন না যা কিনা আপনার প্রতি বিদ্রুপ প্রতিক্রিয়া ফেলতে পারে।
৩. ডাক নাম পরিত্যাগ : স্বাক্ষাৎকার গ্রহীতাগণ আপনাকে ডাক নামে সম্বোধন করতে পারেন, কিন্তু আপনার নাম জিজ্ঞাসা করা হলে কখনোই ডাক নাম বলতে যাবেন না।
৪. নিজেকে প্রকাশ : নিজেকে প্রকাশ করুন নিজের মতো করে যেন আপনার ব্যক্তিত্বের সঠিক বহি:প্রকাশ ঘটে।
৫. নির্জীবতা : আপনার প্রস্তুতি, অনুশীলন ধৈর্য থাকলে নিজেকে নির্জীব বা প্রাণহীন করে বসে থাকবেন না। মনে রাখবেন আপনার নির্জীবতা আপনাকে আত্মবিশ্বাসহীন হিসেবে চিহ্নিত করে।
৬. নিজেকে তুচ্ছ ভাবা : আপনার মার্জিত পোশাক আপনার আচরণ সবকিছু আপনার অবস্থানকে অনেক বেশি দৃঢ়তা দেয় কাজেই নিজেকে তুচ্ছ মনে করবেন না।
৭. আবেদনের জন্য আবেদন করা : সকল প্রতিষ্ঠানেই আবেদন করতে হবে এমন কোন কথা নেই। আসল কথা যেখানেই আবেদন করছেন সেখানে সেরা প্রার্থী হিসেবে প্রমাণ করার চেষ্টা করুন।
৮. প্রয়োজনের অতিরিক্ত কথা বলা :
স্বাক্ষাৎকারের সময় আপনার পরিমিত কথা আপনাকে অনেক বেশি এগিয়ে দেবে। আপনি যতটা না জানেন তার চেয়ে বেশি জানেন বোঝাতে গেলেই আপনি সমস্যার সম্মুখীন হবেন।
৯. অপেশাদারী মনোভাব : আপনার আচরণে অবশ্যই পেশাদারী মনোভাব থাকতে হবে। কারণ আপনি চাকরির জন্য যাচ্ছেন কোন অনুষ্ঠানে নয়। বসার সময় অবশ্যই মাজা সোজা করে বসবেন।
১০. বড় রিজিউম পাঠানো : মনে রাখবেন আপনার রিজিউম দেখে সর্বোচ্চ ১৫-২০ সেকেন্ড সময়ের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেয়া আপনার ভিতর কি আছে। তাই অযথা পৃষ্ঠা ভারি করে কোন লাভ নেই।
১১. নিজের কাজ নিজে করুন : আপনি নিজের কাজ নিজেই করুন মনে রাখবেন প্রত্যেক প্রার্থীই আপনার প্রতিযোগী। যদিও অন্যকে সহায়তা করা উচিত তবুও কারো সহায়তা নেওয়া থেকে বিরত থাকুন।
১২. সাহায্য কামনা : একজন প্রার্থী হিসেবে কারও সাহায্য প্রার্থনা কখনোই সমীচীন নয়। যদি একান্তই কোন তথ্য জানা প্রয়োজন পড়ে তাহলে কর্তৃপক্ষের কাউকে জিজ্ঞাসা করুন।
১৩. ধন্যবাদ দিতে ভুলে যাওয়া : কখনোই ধন্যবাদ দিতে ভুলে গেলে চলবে না। মনে রাখবেন আপনার এই সাধারণ সৌজন্যবোধ আপনার প্রতি কর্তৃপক্ষের এক অন্যরকম দৃষ্টিভঙ্গির সৃষ্টি হতে পারে। যা আপনাকে সফল হতে সাহায্য করবে।
১৪. পূর্বের চাকরি সম্পর্কে খারাপ বলা : কখনোই পূর্বের চাকরি সম্পর্কে খারাপ মন্তব্য করবেন না। এতে আপনার হাতে বিপরীত হতে পারার সম্ভাবনই বেশি। মনে রাখবেন পৃথিবীর প্রত্যেক কাজই সম্মানের আর প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের কাজই উন্নতি করা।
১৫. প্রশ্ন কর্তাকে প্রশংসা করা : কখনোই প্রশ্ন কর্তাকে বলবেন না সুন্দর প্রশ্ন বা প্রশ্নটি যুগোপযোগী বা আমি জানতাম প্রশ্নটি করবেন। এমন ধরনের কথা আপনার অবস্থাকে সম্পূর্ণ নষ্ট করে দিতে পারে।
১. লক্ষ্য তৈরি করা : আপনার লক্ষ্য তৈরিতে দেরি করবেন না। নিজের রিজিউম তৈরি রাখুন। লক্ষ্য অর্জনের পরিকল্পনা করুন। তারপর সময় নষ্ট না করে ঝাঁপিয়ে পড়–ন।
২. অভিনয় করবেন না : স্বাক্ষাৎকার গ্রহীতার সাথে কখনও এমন আচরণ করবেন না যা কিনা আপনার প্রতি বিদ্রুপ প্রতিক্রিয়া ফেলতে পারে।
৩. ডাক নাম পরিত্যাগ : স্বাক্ষাৎকার গ্রহীতাগণ আপনাকে ডাক নামে সম্বোধন করতে পারেন, কিন্তু আপনার নাম জিজ্ঞাসা করা হলে কখনোই ডাক নাম বলতে যাবেন না।
৪. নিজেকে প্রকাশ : নিজেকে প্রকাশ করুন নিজের মতো করে যেন আপনার ব্যক্তিত্বের সঠিক বহি:প্রকাশ ঘটে।
৫. নির্জীবতা : আপনার প্রস্তুতি, অনুশীলন ধৈর্য থাকলে নিজেকে নির্জীব বা প্রাণহীন করে বসে থাকবেন না। মনে রাখবেন আপনার নির্জীবতা আপনাকে আত্মবিশ্বাসহীন হিসেবে চিহ্নিত করে।
৬. নিজেকে তুচ্ছ ভাবা : আপনার মার্জিত পোশাক আপনার আচরণ সবকিছু আপনার অবস্থানকে অনেক বেশি দৃঢ়তা দেয় কাজেই নিজেকে তুচ্ছ মনে করবেন না।
৭. আবেদনের জন্য আবেদন করা : সকল প্রতিষ্ঠানেই আবেদন করতে হবে এমন কোন কথা নেই। আসল কথা যেখানেই আবেদন করছেন সেখানে সেরা প্রার্থী হিসেবে প্রমাণ করার চেষ্টা করুন।
৮. প্রয়োজনের অতিরিক্ত কথা বলা :
স্বাক্ষাৎকারের সময় আপনার পরিমিত কথা আপনাকে অনেক বেশি এগিয়ে দেবে। আপনি যতটা না জানেন তার চেয়ে বেশি জানেন বোঝাতে গেলেই আপনি সমস্যার সম্মুখীন হবেন।
৯. অপেশাদারী মনোভাব : আপনার আচরণে অবশ্যই পেশাদারী মনোভাব থাকতে হবে। কারণ আপনি চাকরির জন্য যাচ্ছেন কোন অনুষ্ঠানে নয়। বসার সময় অবশ্যই মাজা সোজা করে বসবেন।
১০. বড় রিজিউম পাঠানো : মনে রাখবেন আপনার রিজিউম দেখে সর্বোচ্চ ১৫-২০ সেকেন্ড সময়ের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেয়া আপনার ভিতর কি আছে। তাই অযথা পৃষ্ঠা ভারি করে কোন লাভ নেই।
১১. নিজের কাজ নিজে করুন : আপনি নিজের কাজ নিজেই করুন মনে রাখবেন প্রত্যেক প্রার্থীই আপনার প্রতিযোগী। যদিও অন্যকে সহায়তা করা উচিত তবুও কারো সহায়তা নেওয়া থেকে বিরত থাকুন।
১২. সাহায্য কামনা : একজন প্রার্থী হিসেবে কারও সাহায্য প্রার্থনা কখনোই সমীচীন নয়। যদি একান্তই কোন তথ্য জানা প্রয়োজন পড়ে তাহলে কর্তৃপক্ষের কাউকে জিজ্ঞাসা করুন।
১৩. ধন্যবাদ দিতে ভুলে যাওয়া : কখনোই ধন্যবাদ দিতে ভুলে গেলে চলবে না। মনে রাখবেন আপনার এই সাধারণ সৌজন্যবোধ আপনার প্রতি কর্তৃপক্ষের এক অন্যরকম দৃষ্টিভঙ্গির সৃষ্টি হতে পারে। যা আপনাকে সফল হতে সাহায্য করবে।
১৪. পূর্বের চাকরি সম্পর্কে খারাপ বলা : কখনোই পূর্বের চাকরি সম্পর্কে খারাপ মন্তব্য করবেন না। এতে আপনার হাতে বিপরীত হতে পারার সম্ভাবনই বেশি। মনে রাখবেন পৃথিবীর প্রত্যেক কাজই সম্মানের আর প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের কাজই উন্নতি করা।
১৫. প্রশ্ন কর্তাকে প্রশংসা করা : কখনোই প্রশ্ন কর্তাকে বলবেন না সুন্দর প্রশ্ন বা প্রশ্নটি যুগোপযোগী বা আমি জানতাম প্রশ্নটি করবেন। এমন ধরনের কথা আপনার অবস্থাকে সম্পূর্ণ নষ্ট করে দিতে পারে।