কোয়েলের জাত হিসেবে প্রথমেই উল্লেখ করতে হয় জাপানি কোয়েলকে। কারণ, জাপানেই
কোয়েলক সর্বপ্রথম গৃহপালিত করা হয়েচে। জাপানের হিসেবে অনুযায়ী কোয়েলের
কয়েকটি জাত এবং উপাজত রয়েছে, সেগুলো নিম্নরূপ-
লেয়ার কোয়েলঃ মুরগির মতো কোয়েলের মধ্যেও লেয়ার জাত বিদ্যমান। এই জাতের উল্লেখযোগ্য গোষ্টি হলো-ফারাও, ইংলিশ হোয়াই, ম্যানচিরিয়াল গোল্ডেন, ব্রিটিশ রেঞ্জ ইত্যাদি। এই জাতের কোয়েলকে শুধু ডিম প্রদানের জন্য পালন করা হয়ে থাকে।
ব্রয়লার কোয়েলঃ মুরগির মতো কোয়েলের মধ্যে ব্রয়লার জাত বিদ্যমান এই জাতের উল্লেখযোগ্য গোষ্টি হলো আমেরিকান বব হোয়াইট কোয়েলে ইন্ডিয়ান হোয়াইট ব্রেস্টেড কোয়েল ইদ্যাদি। এই জাতের কায়েলকে শুধু মাংসের জন্য পালন করা হয়ে থাকে।
একটি পূর্ণবয়স্ক কোয়েল সর্বোচ্চ ৪ বছর বেচে থাকে। এই বয়সের মধ্যে সে অন্ততপক্ষে ৮০০ থেকে ১২০০ ডিম প্রদান করে থাকে। একটি পূর্ণাঙ্গ কোয়েলের ওজন ১৫০ থেকে ২৫০ গ্রাম পর্যন্ত হতে পারে। ডিমের ওজন হয়ে থাকে ৮ থেকে ১২ গ্রাম। কোয়েলের ডিম দেখতে খুব সুন্দর কারুকার্যখচিত বলে মনে হয়। এরেদ ডিমের খোসার ওপর নীল, বেগুনী, খয়েরি এবং কালো রঙ্গের ছোট ছোট পোটা বা ছিট ছিট দাগ থাকে। অনেকে এই দাগের জন্য এই ডিমগুলো খাওয়ার প্রতি অনীহা প্রকাশ করে থাকেন। কোয়েলের প্রতিটি ডিমই আসলে ভবিষ্যতের পূর্ণাঙ্গ বাচ্চা। অর্থাৎ প্রতিটি ডিম থেকেই একটি বাচ্চা ফুটতে পারে। তবে বাচ্চাপ ফোটার জন্য ডিম তৈরি করতে হলে একটি পুরষ কোয়েলের সাথে তিনটি স্ত্রী কোয়েলকে কিছুদিন একসাথে রাখতে হবে। কোয়েলের ডিম থেকে বাচ্চা ফোটানোর জন্য ইনকিউবেটর ব্যবহার কা হয়। তবে যাদের ইনকিউবেটরন নেই তারা সাধালনত কুচ্ছে মুরগির পেটের তলে দিয়ে বাচ্চা ফুটিয়ে থাকেন। কারণ কার্যত কোয়েল পাখি কখনও কুঁচ্চে হয় না। ফলে কোয়েলের ডিম থেকে বাচ্চা ফোটাতে কুঁচ্চে মুরগির কিংবা ইনকিউবেটরের সহায়তা নিতে হয়।
ডিম থেকে বাচ্চা ফুটতে ১৭ থেকে ১৮ দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। তবে বাচ্চা ফোটার পরই সেগুলো পরিবেশের সাথে সরাসরি মানিয়ে নিতে পারে না। কারণ, কোয়েলের বাচ্চা খবই সংবেদনশীল। এরা পরিবেশের সাথে মানিয়ে নিতে কমপক্ষে ১০ থেকে ১৪ দিন পর্যন্ত সময় নেয়। এই সময়টাতে বাচ্চার প্রতি বিশেষ যত্নবান হতে হয়। এইসময় বাচ্চাকে কোয়েলের সাধারণ খাচা থেকে সরিয়ে ব্রুডিং ঘরে নিয়ে যাওয়া ভাল। কারণ, সেই সময় বাহ্যিক উত্তাপ প্রয়োজন হয় বাচ্চার। ব্রুডিং পদ্ধতিতে বাচ্চার শরীর সেই সময় গরম করতে হয়।
লেয়ার কোয়েলঃ মুরগির মতো কোয়েলের মধ্যেও লেয়ার জাত বিদ্যমান। এই জাতের উল্লেখযোগ্য গোষ্টি হলো-ফারাও, ইংলিশ হোয়াই, ম্যানচিরিয়াল গোল্ডেন, ব্রিটিশ রেঞ্জ ইত্যাদি। এই জাতের কোয়েলকে শুধু ডিম প্রদানের জন্য পালন করা হয়ে থাকে।
ব্রয়লার কোয়েলঃ মুরগির মতো কোয়েলের মধ্যে ব্রয়লার জাত বিদ্যমান এই জাতের উল্লেখযোগ্য গোষ্টি হলো আমেরিকান বব হোয়াইট কোয়েলে ইন্ডিয়ান হোয়াইট ব্রেস্টেড কোয়েল ইদ্যাদি। এই জাতের কায়েলকে শুধু মাংসের জন্য পালন করা হয়ে থাকে।
একটি পূর্ণবয়স্ক কোয়েল সর্বোচ্চ ৪ বছর বেচে থাকে। এই বয়সের মধ্যে সে অন্ততপক্ষে ৮০০ থেকে ১২০০ ডিম প্রদান করে থাকে। একটি পূর্ণাঙ্গ কোয়েলের ওজন ১৫০ থেকে ২৫০ গ্রাম পর্যন্ত হতে পারে। ডিমের ওজন হয়ে থাকে ৮ থেকে ১২ গ্রাম। কোয়েলের ডিম দেখতে খুব সুন্দর কারুকার্যখচিত বলে মনে হয়। এরেদ ডিমের খোসার ওপর নীল, বেগুনী, খয়েরি এবং কালো রঙ্গের ছোট ছোট পোটা বা ছিট ছিট দাগ থাকে। অনেকে এই দাগের জন্য এই ডিমগুলো খাওয়ার প্রতি অনীহা প্রকাশ করে থাকেন। কোয়েলের প্রতিটি ডিমই আসলে ভবিষ্যতের পূর্ণাঙ্গ বাচ্চা। অর্থাৎ প্রতিটি ডিম থেকেই একটি বাচ্চা ফুটতে পারে। তবে বাচ্চাপ ফোটার জন্য ডিম তৈরি করতে হলে একটি পুরষ কোয়েলের সাথে তিনটি স্ত্রী কোয়েলকে কিছুদিন একসাথে রাখতে হবে। কোয়েলের ডিম থেকে বাচ্চা ফোটানোর জন্য ইনকিউবেটর ব্যবহার কা হয়। তবে যাদের ইনকিউবেটরন নেই তারা সাধালনত কুচ্ছে মুরগির পেটের তলে দিয়ে বাচ্চা ফুটিয়ে থাকেন। কারণ কার্যত কোয়েল পাখি কখনও কুঁচ্চে হয় না। ফলে কোয়েলের ডিম থেকে বাচ্চা ফোটাতে কুঁচ্চে মুরগির কিংবা ইনকিউবেটরের সহায়তা নিতে হয়।
ডিম থেকে বাচ্চা ফুটতে ১৭ থেকে ১৮ দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। তবে বাচ্চা ফোটার পরই সেগুলো পরিবেশের সাথে সরাসরি মানিয়ে নিতে পারে না। কারণ, কোয়েলের বাচ্চা খবই সংবেদনশীল। এরা পরিবেশের সাথে মানিয়ে নিতে কমপক্ষে ১০ থেকে ১৪ দিন পর্যন্ত সময় নেয়। এই সময়টাতে বাচ্চার প্রতি বিশেষ যত্নবান হতে হয়। এইসময় বাচ্চাকে কোয়েলের সাধারণ খাচা থেকে সরিয়ে ব্রুডিং ঘরে নিয়ে যাওয়া ভাল। কারণ, সেই সময় বাহ্যিক উত্তাপ প্রয়োজন হয় বাচ্চার। ব্রুডিং পদ্ধতিতে বাচ্চার শরীর সেই সময় গরম করতে হয়।