চাকরি করতে হলে বিভিন্ন সময়ে বস বা অফিস কর্তাদের সঙ্গে মিটিং করতে হয়। আর এ
সময় একজন কর্মকর্তার বডি ল্যাংগুয়েজ কেমন হওয়া উচিত তারই কিছু টিপস দেয়া
হলো :
১. যদি এটাই হয় অফিসে প্রথম মিটিং তাহলে নিজের ওপর আত্মবিশ্বাস রাখুন। সবার সামনে স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করবেন। কখনোই মিটিংয়ে উত্তেজিত হয়ে যাবেন না। মিটিংয়ে উত্তেজিত হলে আপনার হিতে বিপরীত হতে পারে।
২। কারোর প্রস্তাবের বিপক্ষে কিছু বলার আগে অবশ্যই তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলা শুরু করবেন। এর ফলে সবার দৃষ্টি যেমন আপনার দিকে পড়বে তেমনি তাকে অপমান না করে কৌশলে আপনার অভিমত ব্যক্ত করতে পারবেন।
৩। মিটিংয়ে যখন বক্তব্য রাখবেন তখন অবশ্যই বক্তব্যগুলো আগে থেকে গুছিয়ে বা বোর্ড কর্মকর্তাদের বক্তব্য দেয়ার সময় তা তুলে ধরে বক্তব্য দেবেন। এক্ষেত্রে আপনি বোর্ডের বক্তব্য জ্ঞাত হয়েছেন তা বোঝা যাবে।
৪। মিটিংয়ের বোর্ডরুমে প্রবেশ করার আগে মোবাইল ফোন সাইলেন্ট করে রাখুন। বাসায় আগে থেকে বলে রাখুন আজ মিটিংয়ের সময় দীর্ঘ হবে। আর একান্তই যদি জরুরি কল এসে থাকে তাহলে আসন থেকে আস্তে গিয়ে সঞ্চালকের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে বোর্ডরুমের বাইরে গিয়ে কথা বলুন।
৫। মিটিংয়ের আনুষঙ্গিক জিনিসগুলো কাছে রাখুন। যাতে প্রয়োজনীয় সময়ে সহজেই ব্যবহার করতে পারেন। তবে বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোন আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে আবার এটা নিয়ে বিপত্তিরও শেষ নেই। যেমন মিটিংয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হচ্ছে এমন সময় আপনার মোবাইল কর্কশ আওয়াজ তুলে বেজে উঠল। তখন মিটিংয়ের মধ্যে সবাই আপনার দিকে চেয়ে থাকল। ব্যাপারটি যেমন বিব্রতকর এবং আপনার সম্পর্কে ভুল ধারণা তৈরি হবে।
৬। যদি মিটিংয়ে প্রবেশে একটু দেরি হয়ে যায় তাহলে ঢুকেই সবার কাছ থেকে ক্ষমা চেয়ে নিন। আর মিটিং সঞ্চালকের কাছে অনুমতি নিয়ে তবেই আসনে বসবেন।
৭। মিটিংয়ে কখনো দেরি করতে যাবেন না। এতে আপনার প্রতি সবার খারাপ ধারণা হবে। চেষ্টা করুন মিটিংয়ে কিছু সময় আগে আসার জন্য। এতে আপনার ওপর যদি কোন দায়িত্ব থাকে, তা গুছিয়ে নিতে সাহায্য করবে।
৮। প্রথমে অফিসে গিয়ে নিজেকে শান্ত রাখুন। এরপর মিটিংয়ে গিয়ে সবাইকে শুভেচ্ছা জানান। শুভেচ্ছা জানানোর ভঙ্গিটি খুব স্মার্টভাবে উপস্থাপন করুন। তবে তা যেন উচ্চৈস্বরে না হয়ে শান্তভাবে প্রকাশ করুন। আর ঘড়ি দেখে ঠিক করে নিন তখন গুড মর্নিং না গুড আফটার নুন।
১. যদি এটাই হয় অফিসে প্রথম মিটিং তাহলে নিজের ওপর আত্মবিশ্বাস রাখুন। সবার সামনে স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করবেন। কখনোই মিটিংয়ে উত্তেজিত হয়ে যাবেন না। মিটিংয়ে উত্তেজিত হলে আপনার হিতে বিপরীত হতে পারে।
২। কারোর প্রস্তাবের বিপক্ষে কিছু বলার আগে অবশ্যই তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলা শুরু করবেন। এর ফলে সবার দৃষ্টি যেমন আপনার দিকে পড়বে তেমনি তাকে অপমান না করে কৌশলে আপনার অভিমত ব্যক্ত করতে পারবেন।
৩। মিটিংয়ে যখন বক্তব্য রাখবেন তখন অবশ্যই বক্তব্যগুলো আগে থেকে গুছিয়ে বা বোর্ড কর্মকর্তাদের বক্তব্য দেয়ার সময় তা তুলে ধরে বক্তব্য দেবেন। এক্ষেত্রে আপনি বোর্ডের বক্তব্য জ্ঞাত হয়েছেন তা বোঝা যাবে।
৪। মিটিংয়ের বোর্ডরুমে প্রবেশ করার আগে মোবাইল ফোন সাইলেন্ট করে রাখুন। বাসায় আগে থেকে বলে রাখুন আজ মিটিংয়ের সময় দীর্ঘ হবে। আর একান্তই যদি জরুরি কল এসে থাকে তাহলে আসন থেকে আস্তে গিয়ে সঞ্চালকের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে বোর্ডরুমের বাইরে গিয়ে কথা বলুন।
৫। মিটিংয়ের আনুষঙ্গিক জিনিসগুলো কাছে রাখুন। যাতে প্রয়োজনীয় সময়ে সহজেই ব্যবহার করতে পারেন। তবে বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোন আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে আবার এটা নিয়ে বিপত্তিরও শেষ নেই। যেমন মিটিংয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হচ্ছে এমন সময় আপনার মোবাইল কর্কশ আওয়াজ তুলে বেজে উঠল। তখন মিটিংয়ের মধ্যে সবাই আপনার দিকে চেয়ে থাকল। ব্যাপারটি যেমন বিব্রতকর এবং আপনার সম্পর্কে ভুল ধারণা তৈরি হবে।
৬। যদি মিটিংয়ে প্রবেশে একটু দেরি হয়ে যায় তাহলে ঢুকেই সবার কাছ থেকে ক্ষমা চেয়ে নিন। আর মিটিং সঞ্চালকের কাছে অনুমতি নিয়ে তবেই আসনে বসবেন।
৭। মিটিংয়ে কখনো দেরি করতে যাবেন না। এতে আপনার প্রতি সবার খারাপ ধারণা হবে। চেষ্টা করুন মিটিংয়ে কিছু সময় আগে আসার জন্য। এতে আপনার ওপর যদি কোন দায়িত্ব থাকে, তা গুছিয়ে নিতে সাহায্য করবে।
৮। প্রথমে অফিসে গিয়ে নিজেকে শান্ত রাখুন। এরপর মিটিংয়ে গিয়ে সবাইকে শুভেচ্ছা জানান। শুভেচ্ছা জানানোর ভঙ্গিটি খুব স্মার্টভাবে উপস্থাপন করুন। তবে তা যেন উচ্চৈস্বরে না হয়ে শান্তভাবে প্রকাশ করুন। আর ঘড়ি দেখে ঠিক করে নিন তখন গুড মর্নিং না গুড আফটার নুন।