কোয়েলের বয়স ১০-২০ সপ্তাহ হলেই তারা বছরের প্রায় সকল ঋতুতেই পুনরুৎপাদন করে
থাকে। স্ত্রী কোয়েল যেন একটি মেশিন, প্রতি ১৬ থেকে ২৪ ঘন্টায় ১টা করে ডিম
পাড়ে এবং ৮-১২ মাস পর্যন্ত ডিম পাড়া অব্যাহত থাকে। শুধুমাত্র ডিম ফুটাতে
চাইলে স্ত্রী কোয়েল প্রতিপালন অধিক লাভজনক। ডিমের উর্বরতা আশানুরূপ পেতে
হলে ২:১, ৫:২ বা ৩:১ অনুপাতে স্ত্রী এবং পুরুষ কোয়েল একত্রে রাখতে হবে। তবে
অর্থনৈতিক দিক দিক বিবেচনা করে ৩:১ অনুপাত অপেক্ষাকৃত ভাল । স্ত্রী
কোয়েলের সাথে পুরুষ কোয়েল রাখায় ৪ দিন পর থেকে বাচ্চা ফুটানোর জন্য ডিম
সংগ্রহ করা উচিত এবং স্ত্রী কোয়েল থেকে পুরুষ কোয়েল আলাদা/পৃথক করার পর
তৃতীয় দিন পর্যন্ত ফুটানোর ডিম সংগ্রহ করা যেতে পারে।
স্বাভাবিক ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশের আবহাওয়ায় কোয়েল ৬-৭ সপ্তাহ বয়সে ডিম পাড়া শুরু করে। ৮-১০ সপ্তাহ বয়সে ৫০% ডিম পাড়ে এবং ১২ সপ্তাহের পর থেকে ৮০% ডিম পাড়ে। উপযুক্ত পরিবেশে প্রথম বছর গড়ে ২০০-২৫০টি ডিম পাড়ে। দ্বিতীয় বছরে ডিমের উৎপাদন প্রথম বছরের উৎপাদনের শতকরা ৪৮ ভাগ হয়। কোয়েলের ডিমের উর্বরতা স্বাভাবিক অবস্থায় শতকরা ৮২-৮৭ ভাগ। তবে কোয়েলের ডিমের ফার্টিলিটি এবং হ্যাচ্যাবিলিটি পরিবর্তনশীল অথার্ৎ ফার্টিলিটি এবং হ্যাচিবিলিটি কম বেশি হতে পারে। ডিমপাড়া শুরুর প্রথম দুই সপ্তাহের ডিম ফোটানো উচিত নয়। ৫০ সপ্তাহের অধিক বয়সের কোয়েলের ডিমের উর্বরতা এবং ফোটার হার কম। কোয়েলের ডিমের গড় ওজন ১০-১২ গ্রাম এবং গড়ে সারা বছর শতকরা ৬০ ভাগ ডিম দেয়। ডিমের ওজন স্ত্রী কোয়েলের দৈহিক ওজনের ৮%। কোয়েল এক বাণিজ্যিক বছরের অধিককাল পালন করা উচিত নয় কারণ তখন ডিম উৎপাদন খুবই কমে যায়। আন্তঃপ্রজনন যাতে না হয় সেজন্য নিকট সমপর্কযুক্ত কোয়েলের মধ্যে প্রজনন করানো যাবে না।
স্বাভাবিক ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশের আবহাওয়ায় কোয়েল ৬-৭ সপ্তাহ বয়সে ডিম পাড়া শুরু করে। ৮-১০ সপ্তাহ বয়সে ৫০% ডিম পাড়ে এবং ১২ সপ্তাহের পর থেকে ৮০% ডিম পাড়ে। উপযুক্ত পরিবেশে প্রথম বছর গড়ে ২০০-২৫০টি ডিম পাড়ে। দ্বিতীয় বছরে ডিমের উৎপাদন প্রথম বছরের উৎপাদনের শতকরা ৪৮ ভাগ হয়। কোয়েলের ডিমের উর্বরতা স্বাভাবিক অবস্থায় শতকরা ৮২-৮৭ ভাগ। তবে কোয়েলের ডিমের ফার্টিলিটি এবং হ্যাচ্যাবিলিটি পরিবর্তনশীল অথার্ৎ ফার্টিলিটি এবং হ্যাচিবিলিটি কম বেশি হতে পারে। ডিমপাড়া শুরুর প্রথম দুই সপ্তাহের ডিম ফোটানো উচিত নয়। ৫০ সপ্তাহের অধিক বয়সের কোয়েলের ডিমের উর্বরতা এবং ফোটার হার কম। কোয়েলের ডিমের গড় ওজন ১০-১২ গ্রাম এবং গড়ে সারা বছর শতকরা ৬০ ভাগ ডিম দেয়। ডিমের ওজন স্ত্রী কোয়েলের দৈহিক ওজনের ৮%। কোয়েল এক বাণিজ্যিক বছরের অধিককাল পালন করা উচিত নয় কারণ তখন ডিম উৎপাদন খুবই কমে যায়। আন্তঃপ্রজনন যাতে না হয় সেজন্য নিকট সমপর্কযুক্ত কোয়েলের মধ্যে প্রজনন করানো যাবে না।