চাকরিতে সুযোগ আসলে কেউ দেয় না। সুযোগ করে নিতে হয়। সুযোগ করে নেয়ার জন্য
কি করতে হবে, নিজের যোগাযোগটাকে সেভাবে বাড়াতে হয়। সুযোগের জন্য সব সময়
সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং বা পরিচিতিটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ অধিকাংশ নিয়োগ হয়
প্রথম পরিচয়ের সূত্রে। এই পরিচিতিটা বাড়ালে অর্থাৎ নিজের যোগ্যতা তুলে
ধরতে হবে এবং অন্যের সাথে নিজ যোগ্যতা তুলনা করে কাজ করতে পারবেন। মনে
রাখতে হবে সুযোগ কেউ কাউকে দেয় না, সুযোগটা আদায় করে নিতে হয়।
* যে যোগ্যতা আপনার রয়েছে শুধুমাত্র সেই কাজের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করেন। যাদের এই কাজের জন্য দরকার হবে তাদের কাছে নিজেকে উপস্থাপন করার কৌশল জানতে হবে। আপনি যা জানেন এবং জানার পর ইন্টারভিউ বোর্ডে গিয়ে যদি হাত-পা কাঁপতে থাকে তখন আর আপনার চাকরি হবে না। এ জন্য চাই আত্মবিশ্বাস। আত্মবিশ্বাস যদি থাকে তাহলে অনেক কঠিন কাজও সফল করতে পারবেন।
* পেশাতে মেধা কাজে লাগান। যখন কোন কাজ আপনি করছেন মন থেকে তৃপ্তি নিয়ে করবেন। যদি মেধাকে মানুষের কল্যাণে কাজে লাগাতে পারেন তখন অনেক ভাল লাগে এবং আপনার মেধা যে শোষিতদের পক্ষে কাজ করতে পারছে।
* যে চাকরি আপনি করতে চান, সেই চাকরির জন্য যা যা যোগ্যতা এবং দক্ষতা প্রয়োজন তা সৃষ্টি করতে হবে। যেমন আপনি আইটিতে কাজ করতে চান ঠিক আইটি বিষয়ে আপনার পূর্ণ বিশেষজ্ঞ হয়ে উঠতে হবে। যাতে করে চাকরির ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হতে না হয়।
* আপনি যদি সৎ ও আন্তরিক হন। তাহলে পৃথিবীর কোন কাজই ছোট হবে না। কারণ প্রত্যেকটি কাজই সম্মানজনক। কোন কাজকেই হেন করা উচিত না। যে কাজটি করতে চান সেই কাজটি অবশ্যই সৎ হতে হবে। তখনই আপনার সফলতা দেখা যাবে। আর এর জন্য আপনার যোগাযোগটা ভালভাবে রাখতে হবে।
* ক্যারিয়ার মানে শুধু পেশা জীবন নয়, এটি একটি কর্মজীবনও বটে। ক্যারিয়ারের সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি হচ্ছে যে আপনি যা’ই করেন সেটা দিয়ে যতটুকু সম্ভব মানুষের কল্যাণ করা। আর এটা মেধাকে আপনার সর্বোত্তম পর্যায়ে ব্যবহার করতে সাহায্য করে। এর জন্য নিজের যোগাযোগটা আপনার ভাল সুযোগের দ্বারপ্রান্তে এন দেয়। সব সময় মনে রাখতে হবে। যে আপনার ভাল যোগাযোগ নেই তাই বলে সুযোগ আসবে না এমনটা নয়। অবশ্যই আপনার মেধা থাকলে এবং কাজ করলে সুযোগ আসবেই।
* যে যোগ্যতা আপনার রয়েছে শুধুমাত্র সেই কাজের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করেন। যাদের এই কাজের জন্য দরকার হবে তাদের কাছে নিজেকে উপস্থাপন করার কৌশল জানতে হবে। আপনি যা জানেন এবং জানার পর ইন্টারভিউ বোর্ডে গিয়ে যদি হাত-পা কাঁপতে থাকে তখন আর আপনার চাকরি হবে না। এ জন্য চাই আত্মবিশ্বাস। আত্মবিশ্বাস যদি থাকে তাহলে অনেক কঠিন কাজও সফল করতে পারবেন।
* পেশাতে মেধা কাজে লাগান। যখন কোন কাজ আপনি করছেন মন থেকে তৃপ্তি নিয়ে করবেন। যদি মেধাকে মানুষের কল্যাণে কাজে লাগাতে পারেন তখন অনেক ভাল লাগে এবং আপনার মেধা যে শোষিতদের পক্ষে কাজ করতে পারছে।
* যে চাকরি আপনি করতে চান, সেই চাকরির জন্য যা যা যোগ্যতা এবং দক্ষতা প্রয়োজন তা সৃষ্টি করতে হবে। যেমন আপনি আইটিতে কাজ করতে চান ঠিক আইটি বিষয়ে আপনার পূর্ণ বিশেষজ্ঞ হয়ে উঠতে হবে। যাতে করে চাকরির ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হতে না হয়।
* আপনি যদি সৎ ও আন্তরিক হন। তাহলে পৃথিবীর কোন কাজই ছোট হবে না। কারণ প্রত্যেকটি কাজই সম্মানজনক। কোন কাজকেই হেন করা উচিত না। যে কাজটি করতে চান সেই কাজটি অবশ্যই সৎ হতে হবে। তখনই আপনার সফলতা দেখা যাবে। আর এর জন্য আপনার যোগাযোগটা ভালভাবে রাখতে হবে।
* ক্যারিয়ার মানে শুধু পেশা জীবন নয়, এটি একটি কর্মজীবনও বটে। ক্যারিয়ারের সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি হচ্ছে যে আপনি যা’ই করেন সেটা দিয়ে যতটুকু সম্ভব মানুষের কল্যাণ করা। আর এটা মেধাকে আপনার সর্বোত্তম পর্যায়ে ব্যবহার করতে সাহায্য করে। এর জন্য নিজের যোগাযোগটা আপনার ভাল সুযোগের দ্বারপ্রান্তে এন দেয়। সব সময় মনে রাখতে হবে। যে আপনার ভাল যোগাযোগ নেই তাই বলে সুযোগ আসবে না এমনটা নয়। অবশ্যই আপনার মেধা থাকলে এবং কাজ করলে সুযোগ আসবেই।